অষ্টম শ্রেণির এসাইনমেন্ট ২০২১ প্রকাশিত হয়েছে ১৬ মার্চ। মাধ্যমিক স্কুলে অধ্যয়নরত ৮ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের প্রথম সপ্তাহের এ্যাসাইনমেন্ট বা নির্ধারিত কাজ সম্পন্ন করে ২৫ মার্চ ২০২১ তারিখের মধ্যে নিজ নিজ স্কুলের সংশ্লিষ্ট শিক্ষকের কাছে জমা দিতে হবে।
২০২১ সালের ৮ম শ্রেণির ১ম সপ্তাহের এ্যাসাইনমেন্ট পিডিএফ ডাউনলোড করার জন্য এই পোস্টের শেষে দেওয়া ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করে ডাউনলোড করা যাবে।
মূল্যায়নের লক্ষ্যে ২০২১ সালে ৮ম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য নির্ধারিত ১ম সপ্তাহের এস্যাইনমেন্ট বা নির্ধারিত কাজ হিসেবে ৫ টি বিষয়ের ৫ টি এস্যাইনমেন্ট দেওয়া হয়েছে।
২০২১ শিক্ষাবর্ষে ৮ম শ্রেণির প্রথম সপ্তাহের বাংলা প্রথম পত্রের এ্যাসাইনমেন্ট ও উত্তর
এ্যাসাইনমেন্ট বা নির্ধারিত কাজের ক্রম: এ্যাসাইনমেন্ট বা নির্ধারিত কাজ-১;
অধ্যায় ও অধ্যায়ের শিরােনাম: গদ্য (গল্প)
পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভুক্ত পাঠ নম্বর ও বিষয়বস্তু: ‘পড়ে পাওয়া; বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়
এ্যাসাইনমেন্ট বা নির্ধারিত কাজ:
কেস স্টাডি: রিনা ও মলি স্কুলে নতুন বই আনতে গিয়েছে। বই নিয়ে বের হওয়ার সময় তারা স্কুলের মাঠে একটি দামি মােবাইল ফোন পেল। তারা তাদের সহপাঠী রনির সাথে বিষয়টি নিয়ে আলােচনা করে।
তারা সিদ্ধান্ত নেয় যে, ফোনের প্রকৃত মালিককে এটি ফেরত দেবে। কোন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তারা প্রকৃত মালিককে ফেরত দিতে পারে, সেই ধাপসমূহের বর্ণনা;
নির্দেশনা:
১। পড়ে পাওয়া’ গল্পটি ভালাে করে পাঠ করবে এবং গল্পের বাদল, বিধু, সিধু, তিনুরা সততা ও বুদ্ধিমত্তার দ্বারা যেভাবে বাক্সটি প্রকৃত মালিককে ফেরত দিয়েছিল, সেই অভিজ্ঞতার আলােকে অ্যাসাইনমেন্টটি তৈরি করবে।
মূল্যায়ন রুব্রিক্স:
ক. অতি উত্তম:
১. বিষয়বস্তুর সঠিকতা ও ধারাবাহিকতা,
২.তথ্য, তত্ত্ব, ধারণা, সূত্র ইত্যাদি বিষয়ক সাথে সঙ্গতিপূর্ণ;
৩. লেখায় লক্ষ্যণীয় মাত্রায় নিজস্বতা সৃজনশীলতা;
৪. সার্থক বাক্যের যথাযথ প্রয়ােগ;
খ. উত্তম:
১. বিষয়বস্তুর সঠিকতা ও ধারাবাহিকতা,
২.তথ্য, তত্ত্ব, ধারণা, সূত্র ইত্যাদি বিষয়ব সাথে সঙ্গতিপূর্ণ;
৩. লেখায় সামান্য মাত্রায় নিজস্বতা সৃজনশীলতা;
৪. সার্থক বাক্য ব্যবহারে ঘাটতি;
গ. ভালাে
১. বিষয়বস্তুর সঠিকতা থাক ধারাবাহিকতার অভাব,
২.লেখায় তথ্য, তত্ত্ব, ধারণা, সূত্র ইত বিষয়বস্তুর সাথে আংশিকভাবে সঙ্গতিপূর্ণ;
৩. লেখায় সামান্য মাত্রায় নিজস্বতা সৃজনশীলতা;
৪. সার্থক বাক্য ব্যবহারে ঘাটতি;
ঘ. অগ্রগতি প্রয়ােজন :
১. বিষয়বস্তুর সঠিকতা ও ধারাবাহিক অভাব;
২.লেখায় তথ্য, তত্ত্ব, ধারণা, সূত্র ইত্য বিষয়বস্তুর সাথে সঙ্গতিপূর্ণ নয়;
৩. লেখায় নিজস্বতা ও সৃজনশীলতার অভাব;
৪. সার্থক বাক্য ব্যবহারে ঘাটতি;
৮ম শ্রেণির বাংলা এসাইনমেন্টের উত্তর – ১ম সপ্তাহ – ২০২১ :
মােবাইল ফোন ফিরিয়ে দেওয়ার বিভিন্ন ধাপ বা উপায় নিম্নে তুলে ধরা হলাে –
প্রথম ধাপ বা উপায়: স্কুলের যদি প্রচারণার জন্য মাইক থাকে তাহলে সেই মাইকে সবার দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলতে হবে- “একটি হারানাে বিজ্ঞপ্তি, স্কুলের মাঠে একটি মােবাইল ফোন পাওয়া গিয়েছে। যথাযথ তথ্য সাপেক্ষে স্কুলের অফিস কক্ষ থেকে ইহার মালিককে মােবাইল ফোনটি গ্রহণ করার জন্য বলা যাচ্ছে।” আর যদি মাইক না থাকে তাহলে সবার উদ্দেশ্যে তা উচ্চকণ্ঠে বলতে হবে।
দ্বিতীয় ধাপ বা উপায়: প্রত্যেক ক্লাস রুমে গিয়ে বলতে হবে- “আমরা একটি মােবাইল ফোন পেয়েছি। কারাে মােবাইল ফোন হারিয়ে গেলে আমাদের সাথে যােগাযােগ করবেন। যথাযথ তথ্য সাপেক্ষে ইহার মালিককে মােবাইল ফোনটি
‘ দেওয়া হবে।”
তৃতীয় ধাপ বা উপায়: মানুষকে জানানাে যে, “আমরা একটি মােবাইল ফোন পেয়েছি। কেউ মােবাইল ফোন খুঁজলে আমাদের কথা বলবেন যে, আমরা মােবাইল ফোনটি পেয়েছি। যথাযথ তথ্য সাপেক্ষে তাকে আমরা মােবাইল ফোনটি দিয়ে দিব।
চতুর্থ ধাপ বা উপায়: মােবাইল ফোনের নম্বর বের করে তার মােবাইল ফোনের মালিক)। নিকটতম লােকের নম্বর বের করে তাকে ফোন দিয়ে জানতে হবে যে, ‘এই ফোনটি কার তার সঠিক পরিচয় নেওয়া।
পঞ্চম ধাপ বা উপায়: এলাকার দেওয়ালে পােস্টার মেরে মানুষকে জানিয়ে দেওয়া যে, “একটি মােবাইল ফোন পাওয়া গিয়েছে। যথাযথ তথ্য সাপেক্ষে ফোনটির মালিককে মােবাইল ফোনটি দেওয়া হবে।
ষষ্ঠ ধাপ বা উপায়: প্রধান শিক্ষককের কাছে ফোনটি জমা দেওয়া এবং স্যারকে বলা যে, আমরা এটি কুড়িয়ে পেয়েছি। কেউ খোঁজ করলে যাচাই করে ফোনের মালিককে দয়া করে ফোনটি দিয়ে দিবেন।
সপ্তম ধাপ বা উপায়: ফোনটি নিকটতম থানায় জমা দেওয়া। যাতে তারা আসল মালিককে সনাক্ত করে মােবাইল ফোনটি দিয়ে দিতে পারে।
আসল মালিক চেনার জন্য তাকে কয়েকটি প্রশ্ন করতে হবে। যথা-
– মােবাইল ফোনটি কোন রঙের?
– মােবাইল ফোনটি কোন মডেলের?
– মােবাইল ফোনে থাকা সিমের নম্বরটা বলেন?
এই প্রশ্নগুলের সঠিক উত্তর দিতে পারলে তাকে মােবাইল ফোনটি দিয়ে দেওয়া যাবে।।
২০২১ শিক্ষাবর্ষের ৮ম শ্রেণির প্রথম সপ্তাহের ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা এ্যাসাইনমেন্ট ও উত্তর :
এ্যাসাইনমেন্ট বা নির্ধারিত কাজের ক্রমঃ এ্যাসাইনমেন্ট বা নির্ধারিত কাজ-১
অধ্যায় ও অধ্যায়ের শিরােনামঃ প্রথম অধ্যায়: আকাইদ
পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভুক্ত পাঠ নম্বর ও বিষয়বস্তু :
পাঠ-১ (ঈমান);
পাঠ- ২ (নিফাক);
পাঠ-৩ (আলআসমাউল হুসনা);
এসাইনমেন্ট বা নির্ধারিত কাজ :
মনে কর তােমার ঘনিষ্ঠ একজন সহপাঠীর আচরণে মুনাফিকের লক্ষণ পরিলক্ষিত হয়, তাকে প্রকৃত মুমিন বান্দা হতে সহায়তা করার জন্য তুমি কী কী উদ্যোগ নিতে পারাে- এ সম্পর্কিত একটি কর্মপরিকলপনা তৈরি করাে।
সংকেত :
১। সহপাঠীর কোন কোন আচরণে মুনাফিকের লক্ষণ তার উল্লেখ;
২। উক্ত আচরণগুলাে কেন ক্ষতিকর তার ব্যাখ্যা;
৩। উক্ত বিষয়ের কুরআন ও হাদিসের উদ্ধৃতি;
৪। সহপাঠীর মুনাফিকী আচরণ দূর করার উপায়;
৫। সহপাঠীকে মুমিন হওয়ার জন্য তােমার পদক্ষেপ;
নির্দেশনা :
পাঠ্যপুস্তক থেকে উক্ত বিষয়ে ধারণা নেয়া যেতে পারে প্রয়ােজনে অভিভাবকের সহযােগিতা নেয়া যেতে পারে;
মােবাইল বা যে কোন ভার্চুয়াল মিডিয়ার মাধ্যমে বিষয় শিক্ষকের সাথে যােগাযােগ করা যেতে পারে;
ইন্টারনেটের সাহায্য নেয়া যেতে পারে;
অ্যাসাইনমেন্ট স্বহস্তে লিখতে হবে;
মূল্যায়ন রুব্রিক্স :
নিচের নির্ণায়কের ভিত্তিতে শিক্ষক মূল্যায়ন করবেন এবং রেকর্ড সংরক্ষণ করবেন। প্রয়ােজনীয় ক্ষেত্রে ফিডব্যাক প্রদানের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের শিখন নিশ্চিত করবেন।
অতি উত্তম:
১। কুরআন ও হাদিসের উদ্ধৃতি আরবিতে লিখা
২। ধারাবাহিকতা বজায় থাকা
৩। পর্যায় উপলব্ধি করে যৌক্তিক বিশ্লেষণ
৪। লেখায় নিজস্বতা ও সৃজনশীলতা
৫। বানান ও বাক্য গঠনে সঠিকতা
উত্তম:
১। কুরআন ও হাদিসের উদ্ধৃতির অনুবাদ
২। আংশিক ধারাবাহিকতা বজায় থাকা
৩। পর্যায় উপলব্ধি করে আংশিক যৌক্তিক বিশ্লেষণ
৪। লেখায় আংশিমাত্রায় নিজস্বতা ও সৃজনশীলত
৫। বানান ও বাক্য গঠনে সঠিকতা
ভালো:
১। কুরআন অথবা হাদিসের উদ্ধৃতির অনুবাদ
২। কিছুটা ধারাবাহিকতা বজায় থাকা
৩। পর্যায় উপলব্ধি করে আংশিক বিশ্লেষণ
৪। লেখায় আংশিকমাত্রায় নিজস্বতা ও সৃজনশীলত
৫। বানান ও বাক্য গঠনে সঠিকতা
অগ্রগতি প্রয়ােজন:
১। কুরআন অথবা হাদিসের উদ্ধৃতির অনুবা অভাব।
২। ধারাবাহিকতা বজায় না থাকা
৩। পর্যায় উপলব্ধি করে বিশ্লেষণ না করা
৪। লেখায় নিজস্বতা ও সৃজনশীলতা না থাকা
৫। বানান ও বাক্য গঠনে সঠিকতা না থাকা
৮ম শ্রেণির ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষা এসাইনমেন্টের উত্তর – ১ম সপ্তাহ – ২০২১ :
** আমার ঘনিষ্ঠ সহপাঠীর আচরণে কপটতা, ভন্ডামি ও দ্বিমুখী নীতি প্রভৃতি লক্ষণ প্রতিফলিত হয়েছে। যাদের মধ্যে এসব বৈশিষ্ট্য রয়েছে তারা-ই মুনাফিক।। নৈতিক ও মানবিক আদর্শের বিপরীত কাজ করাই এদের ধর্ম। মুনাফিকরা মুখে ভাল কথা বললেও তাদের অন্তর থাকে কুফরিতে পূর্ণ। এমন মানসিকতারই বহিঃপ্রকাশ ঘটেছে আমার সহপাঠীর আচরণে।। আমার সহপাঠী প্রায়ই মিথ্যা কথা বলে এবং প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করে। এগুলাে মুনাফিকের বৈশিষ্ট্য। কারণ মুনাফিকের চিহ্ন তিনটি। মিথ্যা বলা, ওয়াদা ভঙ্গ করা এবং আমানতের খিয়ানত করা। এই লক্ষণগুলাে যখন কারও মধ্যে দেখা। যায় তখন তাকে মুনাফিক বলে। সুতরাং আমার সহপাঠী আচরণে মুনাফিকের বৈশিষ্ট্য প্রকাশ পেয়েছে। হাদিসে মুনাফিকদের চরিত্রকে এভাবে বর্ণনা করা হয়েছে
“মুনাফিকের নির্দশন তিনটি – যখন কথা বলে মিথ্যা বলে, ওয়াদা করলে তা ভঙ্গ করে এবং যখন তার নিকট কোনাে কিছু গচ্ছিত রাখা হয় তখন তার খিয়ানত করে।” (সহিহ বুখারি ও সহিহ্ মুসলিম)।
** নিফাক একটি মারাত্মক পাপ। এটি নৈতিকতা ও মানবিকতার বিপরীত কাজ। নিফাকের ফলে মানুষ অন্যায় ও অশ্লীল কাজে লিপ্ত হয়ে পড়ে। ফলে মানুষের নৈতিক ও মানবিক মূল্যবােধ বিনষ্ট হয়। নিফাকের দ্বারা মানুষের মধ্যে অবিশ্বাস ও সন্দের সৃষ্টি হয়। ফলে মানব সমাজে মারামারি, হানাহানি ও অশান্তির সৃষ্টি। হয় মুনাফিকরা ইসলামের চরম শত্র। তারা বন্ধুবেশে মুসলমানদের বড় ধরনের। ক্ষতি সাধন করে। এর কারণে সমাজে নানা ধরনের অন্যায় ও অনৈতিক কাজের। | প্রসার ঘটে। এজন্যই দুনিয়াতে মুনাফিকরা ঘৃণিত মনে হয় এবং আখেরাতেও। তাদের জন্য কঠোর আযাব প্রস্তুত রয়েছে। আমার সহপাঠী প্রায়ই মিথ্যা কথা বলে এবং প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করে। এগুলাে । মুনাফিকের বৈশিষ্ট্য। আমার ঘনিষ্ঠ সহপাঠীর আচরণে এ বিষয়টিই ফুটে উঠেছে। উপরের আলােচনা থেকে বলা যায় যে, আমার সহপাঠীর মুনাফিকির পরিনাম
অত্যন্ত ভয়াবহ।
** মুনাফিকদের অবস্থা সম্পর্কে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন – “যখন তারা (মুনাফিকরা) ইমানদারদের সাথে মিলিত হয় তখন বলে। আমরা ইমান এনেছি। আর যখন তারা গােপনে তাদের শয়তানদের সাথে মিলিত হয তখন বলে, আমরা তােমাদের সাথেই আছি। আমরা শুধু তাদের সাথে ঠাট্টাতামাশা করে থাকি।” (সূরা আল-বাকারা, আয়াত ১৪)।
মুনাফিকির পরিণাম সম্পর্কে আল্লাহ তায়ালা বলেন, “নিশ্চয়ই মুনাফিকদের স্থান জাহান্নামের সর্বনিম্ন স্তরে।” (সূরা আন-নিসা, আয়া-১৪৫)।
** মুনাফিকদের অবস্থা সম্পর্কে আল্লাহ তায়ালা বলেছেন – “যখন তারা (মুনাফিকরা) ইমানদারদের সাথে মিলিত হয় তখন বলে। আমরা ইমান এনেছি। আর যখন তারা গােপনে তাদের শয়তানদের সাথে মিলিত হয তখন বলে, আমরা তােমাদের সাথেই আছি। আমরা শুধু তাদের সাথে ঠাট্টাতামাশা করে থাকি।” (সূরা আল-বাকারা, আয়াত ১৪)।
মুনাফিকির পরিণাম সম্পর্কে আল্লাহ তায়ালা বলেন, “নিশ্চয়ই মুনাফিকদের স্থান জাহান্নামের সর্বনিম্ন স্তরে।” (সূরা আন-নিসা, আয়া-১৪৫)।
**
আমার সহপাঠীকে মুমিন করার জন্য আমার কর্মপরিকল্পনা :
১। সহপাঠীকে সত্য কথা বলার জন্য উৎসাহিত করব এবং সত্য কথা বলার। সুফল বােঝানাের চেষ্টা করব।
২। তাকে মিথ্যা বলতে নিরুৎসাহিত করব এবং মিথা বলার পরিণতি সম্পর্কে। ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করব।
৩। কারাে সাথে ওয়াদা করলে তা রাখার গুরুত্ব বােঝাব এবং ওয়াদা না রাখার পরিণাম সম্পর্ক ধারণা দিব।
৪। আমানতের গুরুত্ব বােঝানাের চেষ্টা করব এবং আমানতের খেয়ানত করার। কুফল সম্পর্কে বিস্তারিত ব্যাখ্যা করব।।
0 Comments